হোমনা উপজেলার সংকৃতির সভ্যতার ঐতিহাসিক নির্দেশন হচ্ছে শ্রীমদ্দী গ্রামের বাঁশের বাঁশি। এখানকার তৈরির বাঁশিতে সুর তুলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সূরকাররা। এশিয়া ইউরোপসহ প্রায় ২৫ টি দেশে রপ্তানি করা হয় এই বাঁশি। শ্রীমদ্দী গ্রামের ৪০টি পরিবার এই বাঁশি শিল্পের সাথে জড়িত। বৈশাখ ঘিরে ব্যস্ততা বেড়েছে এ গ্রামের বাশিওয়ালাদের। নানা ধরনের বাঁশি তৈরি হয় এই গ্রামে। বাঁশিগুলোর রয়েছে বাহারি নাম, মোহনা, ফেন্সী, খান্দানি, ক্লাসিক্যাল, তোতা, সানাইসহ বিভিন্ন নাম।বর্তমানে আগের তুলনায় বাঁশি শিল্প কারিগররা ভালো নেই। অধিকাংশ কারিগররা ঋণগ্রস্ত। বাঁশ ও কয়লার দাম বৃদ্ধি অন্যদিকে প্লাস্টিক জাতীয় বাঁশির কারনে বাঁশের বাঁশি শিল্পের জৌলুস হারাতে বসেছে তাই অন্য পেশার দিকে জোকছে বাঁশের কারিগররা।
প্রশাসন ও সরকারী ভাবে অর্থিক সহযোগীতা পেলে এই শিল্প কে বাচানো যাবে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।